রাজশাহী বিভাগের আট জেলায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে সব প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে বলে জানিয়েছে এ বিভাগের স্বাস্থ্য দপ্তরের কর্মকর্তারা।
রবিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিভাগীয় কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত বিভাগীয় পর্যায়ের অ্যাডভোকেসি সভায় এ তথ্য জানানো হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ।
অ্যাডভোকেসি সভায় ইউনিসেফ ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধিরা জানান, প্রতিটি কেন্দ্রের জন্য মাইক্রো প্ল্যান করা হয়েছে। পাঁচ সদস্যের একটি টিকাদান দল যত্নের সাথে শিশুদের টিকা প্রদান করবে। এই দলে স্বাস্থ্য এবং পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের দুইজন স্বাস্থ্য কর্মীর সাথে তিনজন করে ভলেন্টিয়ার থাকবেন। সংশ্লিষ্ট স্কুলের শিক্ষকরা ভলেন্টিয়ার হবেন।
সভাপতির বক্তব্যে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, টিকাদানের আগের দিন অভিভাবককে তার শিশুর টিকার তারিখ জানিয়ে দিতে হবে। তিনি এতিমখানার বাচ্চাদের রেজিস্ট্রেশন নিশ্চিত করতে সমাজসেবা অধিদপ্তর ও এতিমখানা কর্তৃপক্ষকে উদ্যোগ নেওয়ার অনুরোধ জানান এবং প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষার্থীর নিবন্ধন শেষ হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
অ্যাডভোকেসি সভায় আট জেলার সিভিল সার্জন ও পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের উপপরিচালক এবং বিভাগীয় পর্যায়ের বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের দপ্তর প্রধানগণ অংশ গ্রহণ করেন।
রবিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিভাগীয় কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত বিভাগীয় পর্যায়ের অ্যাডভোকেসি সভায় এ তথ্য জানানো হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ।
অ্যাডভোকেসি সভায় ইউনিসেফ ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধিরা জানান, প্রতিটি কেন্দ্রের জন্য মাইক্রো প্ল্যান করা হয়েছে। পাঁচ সদস্যের একটি টিকাদান দল যত্নের সাথে শিশুদের টিকা প্রদান করবে। এই দলে স্বাস্থ্য এবং পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের দুইজন স্বাস্থ্য কর্মীর সাথে তিনজন করে ভলেন্টিয়ার থাকবেন। সংশ্লিষ্ট স্কুলের শিক্ষকরা ভলেন্টিয়ার হবেন।
সভাপতির বক্তব্যে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, টিকাদানের আগের দিন অভিভাবককে তার শিশুর টিকার তারিখ জানিয়ে দিতে হবে। তিনি এতিমখানার বাচ্চাদের রেজিস্ট্রেশন নিশ্চিত করতে সমাজসেবা অধিদপ্তর ও এতিমখানা কর্তৃপক্ষকে উদ্যোগ নেওয়ার অনুরোধ জানান এবং প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষার্থীর নিবন্ধন শেষ হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
অ্যাডভোকেসি সভায় আট জেলার সিভিল সার্জন ও পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের উপপরিচালক এবং বিভাগীয় পর্যায়ের বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের দপ্তর প্রধানগণ অংশ গ্রহণ করেন।